পর্নস্টার: অজানা শিল্পী 135 – একজন বিদেশী ছাত্রের গল্প যিনি সবেমাত্র এমজিআইএমওতে পড়াশোনা শুরু করেছিলেন এবং যৌন উদ্দেশ্যে রাশিয়ান হোস্টেলে মেয়েদের যে সহজে কারসাজি করা যেতে পারে সে সম্পর্কে সে জানে না। এই পরিবেশে, প্রলোভন প্রায়শই অ্যালকোহল-জ্বালানিযুক্ত কথোপকথনের মাধ্যমে শুরু হয়, যার ফলে মেয়েদের তাদের ঘরে ফেরত নিয়ে যাওয়া হয়, তাদের পাস করার জন্য অপেক্ষা করা হয় এবং তারপরে তাদের সম্মতি ছাড়াই যৌন কার্যকলাপে লিপ্ত হয়।
এই বিরক্তিকর আচরণকে কেউ কেউ একটি আদর্শ হিসাবে দেখেছেন, সম্ভাব্য শিকারের সংখ্যা অপরাধীর আর্থিক সম্পদের উপর নির্ভরশীল। এই ধরনের কর্মের ফলাফল ক্ষতিগ্রস্থদের শারীরিক ক্ষতির বাইরে চলে গেছে, কারণ এটি সমাজে সম্মতি এবং সীমানা সম্পর্কে সচেতনতা এবং শিক্ষার অভাবকে তুলে ধরে।
এমন একটি বিশ্বে যেখানে যৌন পরিতৃপ্তির জন্য ব্যক্তিদের শোষণ এবং বস্তুনিষ্ঠতা ব্যাপক, এই ধরনের আচরণকে চিনতে এবং চ্যালেঞ্জ করার জন্য ব্যক্তিদের শিক্ষিত এবং ক্ষমতায়ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একে অপরের সীমানা সম্পর্কে শ্রদ্ধা এবং বোঝার প্রচারের মাধ্যমেই আমরা সকলের জন্য একটি নিরাপদ এবং সম্মানজনক পরিবেশ তৈরি করতে পারি। এই গল্পটি আমাদের সমাজে সম্মতি এবং সম্মানজনক সম্পর্কের গুরুত্বের অনুস্মারক হিসাবে পরিবেশন করুন।